বুধীল পিতাম্বর




পোস্ট বার দেখা হয়েছে

কভিড ১৯ জ্যোতিষশাস্ত্রীয় দৃষ্টিভঙ্গি 

বুধীল পিতাম্বর

( সহযোগিতায় - বাউল চণ্ডীচরণ) 

বর্তমান সময়ে একটি ছোট প্রশ্ন সমগ্র পৃথিবীর সকলের মনে সজ্ঞানে এবং অবচেতনে বারবার ঘুরে ফিরে আসছে করোনা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে। করোনা ভাইরাস নামক এই সংক্রামক রোগের নিষ্পত্তি কবে হবে? প্রসঙ্গতঃ এই ভাইরাস এর প্রকোপ শুরু হয়েছে কয়েক মাস আগে। আমি আর পাঁচটি সাধারণ মানুষের মতোই এই বিষয়ে উত্তর পাওয়ার আশায় চিকিৎসকদের মুখাপেক্ষি হয়ে আছি। তবে আমি নিজে জ্যোতিষ শাস্ত্র বিষয়টি দীর্ঘ সময় ধরে চর্চা করবার সুবাদে স্বাভাবিক ভাবেই আমার বেশ কিছু কাছের মানুষ তথা বন্ধু স্থানীয় মানুষেরা আমাকে এই বিষয়ে একটি রচনা লিখতে এক প্রকার বাধ্য করেন। তাঁদের ঔৎসুক্যকে আমার এই রচনার আঁতুড় ঘর বললে নেহাত অত্যুক্তি হবে না। এই সম্পর্কে একটি ছোট গবেষণা করার পরে, আমি যে ভাবে উল্লিখিত বিষয়ে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছি আশা করি তা পেরেছি।
পাঠকগণ এই লেখা গ্রহণ করলে তা আমার কাছে হবে তাঁদের আশীর্বাদ স্বরূপ। 

পরাশরীয় হোরা এবং অপরাপর জ্যোতিষ সন্দর্ভ অনুসারে -

গোচর কালে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে নৈসর্গিক শত্রু শনি এবং কেতু যখন সংঘবদ্ধ হয়, তখন ভয়ঙ্কর যুদ্ধের সূচনা করে থাকে, সেনাবাহিনী এবং তস্করদের মধ্যে প্রবল সংঘর্ষ হয় তথা মানব জীবন ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকে।
বৃহস্পতি যখন বক্রী অবস্থায় অতিচার গতি যুক্ত হয় এবং ওই একই সময়ে যদি শনি বক্রী অবস্থা প্রাপ্ত হয়ে থাকে সমগ্র বিশ্ব কোন বিশেষ কারণে বিষাদগ্রস্থ হয়ে ওঠে। জাগতিক জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে এই বিষাদের প্রকোপ বেশির ভাগ দেখা যায় দক্ষিণ অংশে, কারণ জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে শনি হলো দক্ষিণ দিকের অধিপতি।
একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে প্রথম সূত্রটি আমাদের বর্তমান পরিস্থিতির সাথে কিছুটা মিল রয়েছে তবে পরবর্তী সূত্রটির সাথে বর্তমান স্থিতির ভিত্তিতে বিশেষ সামঞ্জস্যতা পাওয়া যাচ্ছে না। আমার এই রচনার মাধ্যমে আমি দ্বিতীয় সূত্রটির ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করছি। 

এই বিষয়ে বিশদে আলোচনা করতে গেলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ের দিকে। ওই সময়ে শনি অবস্থিত ছিল ধনু রাশিতে। কয়েক মাস আগে শনি মকর রাশিতে গোচর করে। কেতু ধনু রাশিতে সঞ্চারিত হয় ৬ই মার্চ ২০১৯। সূত্র অনুসারে এই সময়েই ভাবি সংকটের সূচনা হয়, কারণ ওই সময় শনি এবং কেতু একই রাশি অর্থাৎ ধনু রাশিতে একত্রে অবস্থান করেছিল। তবে সেই সময়ে এই পরিস্থিতির বিশেষ আভাস না পাবার কারণ হলো - জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে এই দুই গ্রহের কাছাকাছি অবস্থান একমাত্র এই ধরণের বিপর্যয়ের সৃষ্টি করতে সক্ষম। ওই সময় কেতুর ধনু রাশিতে তথা ধনু নবাংশে অবস্থান এবং শনি বক্রী অবস্থায় ধনু রাশিতে অবস্থিত হলেও নবাংশ অবস্থান ছিল বৃশ্চিক রাশিতে। এমতাবস্থায় শনি এবং কেতু একই রাশিতে অবস্থান করলেও এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি করতে অক্ষম ছিল।
কেতু বৃশ্চিক নবাংশে গোচর করে ৯ই মে এবং শনির সাথে সংঘবদ্ধ হয়, পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের চতুর্থ চরণে। এই সংযুক্তি খুবই কম সময় কালের জন্য ছিল। কারণ দুই মাস সময় কালের মধ্যে শনি উক্ত নক্ষত্রের চতুর্থ চরণ থেকে তৃতীয় চরণে গোচর করতে শুরু করে ৬ই জুলাই থেকে। কেতু একই ভাবে ১০ই জুলাই উক্ত নক্ষত্রের তৃতীয় চরণে পুনরায় শনির সাথে অবস্থিত হয়। এর ঠিক দুই মাস এর মধ্যে অর্থাৎ ১লা সেপ্টেম্বর উক্ত নক্ষত্রের দ্বিতীয় চরণে গোচর করে এবং একই ভাবে 
১১ই সেপ্টেম্বর সেই স্থানে পুনরায় কেতু শনির সাথে অবস্থান শুরু করে।
জ্যোতিষ গণনা অনুসারে ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০১৯ শনি পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের দ্বিতীয় চরণে মার্গী হয় এবং কেতুর সাথে সংযুক্ত হয়। এটি সেই সময় যে সময়ে শনি এবং কেতুর মধ্যে সংযুক্তি লক্ষ্য করা যায়। এর পরে শনি ৪ঠা অক্টোবর উক্ত নক্ষত্রের পরবর্তী চরণে সঞ্চারিত হয়। এখানে মনে রাখার প্রয়োজন শনি মার্গী অবস্থায় কেতুর সাথে একই নক্ষত্রের একই চরণে সংযুক্ত থাকে ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে ৪ঠা অক্টোবর পর্যন্ত। আপেক্ষিক বিচারে খুব কম সময় হলেও গুরুত্বপূর্ণ সময় এই বিষয়ে কোন দ্বিধা নেই।
ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯ দিনটি আজ অনেকের কাছেই দুঃস্বপ্নের মতো। চীন দেশের স্বাস্থ্য বিভাগীয় আধিকারিকরা WHO কে জানায় ৪১ জন মানুষ অজানা কোন একপ্রকার নিউমোনিয়ার শিকার হয়েছেন, যাঁরা বেশির ভাগই হুয়ানান হোলসেল মার্কেটের সাথে কোন না কোন ভাবে যুক্ত।
চীনা কর্তৃপক্ষের এই প্রথম তথ্য প্রতিবেদনটি কতটা নির্ভরযোগ্য তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। তবে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে আমরা যদি এই ভয়ঙ্কর সম্ভাবনার সাথে একমত হই তাহলে কেতু-শনি যুতি বিচার করলে আমরা দেখবো সেটি স্থিত পেয়েছিলো ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে ৪ঠা অক্টোবর। তর্ক এবং প্রমানের নিরিখে বিচার করতে গিয়ে আমরা ৪ঠা অক্টোবর তারিখটি প্রমান তারিখ ধরলে এই ভাইরাসটির ইনকিউবেশন সাইকেল পূর্ণ হয়ে পূর্ণ লাখ্যনিক হয়ে উঠতে সময় লাগে ১৪ দিন। 
এই সূত্রে বিচার করলে প্রথম ঘটনাটি ১৮ই অক্টোবরের কাছাকাছি কোন সময় ধরা পড়বার কথা।
আমার ব্যক্তিগত ধারণা আনুমান ১৮ই অক্টোবর থেকে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কাল অর্থাৎ প্রায় আড়াই মাস চীনদেশীয় আধিকারিকগণ এই মহামারী আটকাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন বাইরের পৃথিবীকে না জানিয়ে। প্রচেষ্টা সব সময় সফলকাম হয়ে উঠবে এমনটা একেবারেই হয় না। এক্ষেত্রেও তা হয়নি। তথাপি চৈনিক স্বাস্থব্যবস্থা এবং চৈনিক স্বাস্থ্য আধিকারিকদের এই প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানাতেই হয়। 

২৬শে ডিসেম্বর ২০১৯, শনি ধনু রাশিতে ঊত্তরাষাঢ়া নক্ষত্রের চতুর্থ চরণে গোচর করে এবং সেই স্থানে ২৪শে জানুয়ারী পর্যন্ত অবস্থান করে, এর পরে নিজ রাশি মকরে শনির গোচর শুরু হয়। এটি সর্বশেষ সংযুক্তি যেখানে আসন্ন বিপর্যয়ের দামামা বেজেছিল। 31 ডিসেম্বর ২০১৯, চীনা কর্তৃপক্ষ সমগ্র বিশ্বের কাছে এই রহস্যজনক রোগের স্বরূপ উদ্ঘাটন করে, যা বর্তমান কালে পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে ।
পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের শেষ চরণে যুতি কালে শনি এবং কেতু (১১ই সেপ্টেম্বর থেকে ৪ঠা অক্টোবর সময় কাল), এবং বৃহস্পতি সেই সময় বৃশ্চিক রাশি থেকে স্বরাশি ধনুতে গোচর করবার মুহূর্তে। অর্থাৎ ৪ঠা নভেম্বর বৃহস্পতি গোচর করে ধনু রাশিতে কেতুর নক্ষত্র মূলার প্রথম চরণে। একটু বিচার করলেই বুঝতে পারা যাবে কি ভয়ঙ্কর গ্রহ সন্নিবেশ ঘটে ছিল। অর্থাৎ, বৃহস্পতি ছিল স্বরাশিতে কেতুর নক্ষত্রের প্রথম চরণে নবাংশ চরণ মঙ্গলের ক্ষেত্রগত। শনি ছিল পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র অর্থাৎ শুক্রের নক্ষত্রের দ্বিতীয় চরণে নবাংশ চরণ বুধের ক্ষেত্রগত অর্থাৎ নীচ নবাংশগত, এবং কেতু ছিল পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র অর্থাৎ নৈসর্গিক শত্রু শুক্রের নক্ষত্রের তৃতীয় চরণে শুক্রের ক্ষেত্রেগত হয়ে।
কেতু পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের প্রথম চরণে গোচর করে ১৩ই নভেম্বর ২০১৯, এবং বৃহস্পতির সাথে তার যুতি ঘটে ৪ঠা জানুয়ারী ২০২০। এই যুতির স্থিতি কাল ১৫ই জানুয়ারী ২০২০ পর্যন্ত। এই সময়টা মহামারী সৃষ্টির পক্ষে শ্রেষ্ঠ সময় হিসাবে নির্বাচিত হয়ে যায়। কারণ ইতিপূর্বে শনি এবং কেতুর অবস্থান মহামারী সৃষ্টি করতে প্রবৃত্ত ছিল, সেখানে বৃহস্পতি স্বরাশিগত হয়ে যাবার ফলে এবং কেতুর নক্ষত্রে দ্বাদশপতি মঙ্গলের নবাংশে অবস্থানের ফলে এই বৃহস্পতি দূষিত হয়ে পড়ে এবং যেহেতু এই মহামারীর সূচনা বৃহস্পতির স্বক্ষেত্রেই সূচিত হয়ে ছিল সেই স্থানে বৃহস্পতির গোচর বিষয়টি আরও ত্বরান্বিত করে তোলে।
বলা বাহুল্য ধনু রাশিতে গোচর কালে বৃহস্পতির সাথে শনির যুতি সেই ভাবে হয়নি কারণ ডিগ্রি অনুসারে বৃহস্পতি এবং শনির মধ্যেকার দূরত্ত্ব অনেকটাই বেশী ছিল। কারণ শনির ২৪শে জানুয়ারী ২০২০ মকর রাশিতে গোচর কালে বৃহস্পতি চারটি নবাংশ পিছনে অবস্থান করছিলো পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্রের দ্বিতীয় চরণে। অন্তিম পর্যায় পৌঁছানো ছিল এবার কেবল মাত্র সময়ের অপেক্ষা। মকর রাশিতে শনি এবং বৃহস্পতির যুতি। একই নক্ষত্রে থাকলেও এর প্রভাব বিস্তারে সময় লেগে যাবে। ৭ই ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা যখন উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্রের তৃতীয় চরণে যুতি নির্মাণ হবে যার স্থিতি থাকবে চতুর্থ চরণ পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৪শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২১শে জানুয়ারি পর্যন্ত শনি এবং বৃহস্পতির এই যুতি একাধিকবার নির্মিত হবে। এর পরে বৃহস্পতি শনিকে মকর রাশিতে ছেড়ে কুম্ভ রাশিতে গোচর করবে। 

জ্যোতিষ শাস্ত্রের এই বিস্তর জটিল ধারা কে পাশে সরিয়ে রেখে এবারে আমরা রোগের উপরে একটু দৃষ্টিপাত করি। রোগ জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে কেতু ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম প্রাণী বা জীব বিজ্ঞানের ভাষায় মাইক্রোবস নির্দেশ করে। সেই হেতু কেতু এক্ষেত্রে ভাইরাস নির্দেশ করছে। বিজ্ঞান অনুসারে ভাইরাস একই সাথে সজীব এবং নির্জীব। ভাইরাস যখন অনুকূল বাতাবরণ তথা আধার পেয়ে থাকে তখন সজীব থাকে না হলে তার অবস্থান হয় নির্জীব। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে কেতুর ধারাটি ও প্রায় একই রকম। ভাইরাস এবং কেতু উভয়ই প্রদাহের কারক। এই কেতু আবার ত্বকের প্রদাহের কারক হয়ে ওঠে যখন বুধ অশুদ্ধ রূপে অবস্থান করে। কেতু এবং মঙ্গল উভয়েই সেনা বাহিনী অর্থাৎ দঙ্গল নির্দেশ করে। মঙ্গল পরিসীমার মধ্যে থেকে সমস্যা সৃষ্টি করে, পক্ষান্তরে কেতু পরিসীমার বাইরে গিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। তাই যদি আমরা উপমা ভিত্তিক বিচার করি তাহলে সহজেই বুঝতে পারবো যে ভাইরাস ঘটিত ইনফেকশন আমরা কেন কেতু দিয়ে বিচার করবো। 

কেতু এবং শনির যুতি ধনু রাশিতে (নৈসর্গিক ধর্মের রাশি হিসাবে বিবেচিত) নির্দেশ করছে এই অসুস্থতার কারণে ধর্মের (মানবতা/সামাজিক অর্থে) পতন বা সমস্যাকে। এটি নির্দেশ করছে প্রকৃতি মায়ের ধর্মের বিরুদ্ধে গিয়ে মানুষের বৃথা আস্ফালন কতটা ঠুনকো কতটা মিথ্যা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

8 মন্তব্যসমূহ

  1. অনেক অজানা তথ্য জানলাম
    ধন্যবাদ

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।

      মুছুন
    2. আমার এই সামান্য প্রয়াস পড়ে দেখার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।

      মুছুন
  2. ধন্যবাদ দাদা জ্যোতিষীর ভাষায় খুব ভালো ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তবে আমার নিজস্ব মতামত ঝড়ের আগে পূর্বাভাস পেলে পৃথিবীকে এত বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো না। ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন।

    উত্তরমুছুন
  3. পার্থ দা আপনি আমার এই সামান্য প্রয়াস পড়ে দেখার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আপনি একেবারে ঠিক কথা বলেছেন। আমি বা আমার মতো যাঁরা জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে জীবন অতিবাহিত করে চলেছেন, তাঁদের উচিত ছিল এই বিষয়ে আগাম ইঙ্গিত দিয়ে রাখা। তবে একটা সঙ্কোচ বোধ হচ্ছিলো। সেটি হলো জ্যোতিষ বিষয়টি প্রায় প্রত্যহ তথাকথিত বিজ্ঞান মনোভাবাপন্ন সমাজে যে ভাবে অবমাননার শিকার এবং সমালোচিত হয়ে থাকে, তার পরে কি কেউ সেই ভবিষ্যবাণীকে বিশেষ আমল দিতো? কিছু মনে করবেন না, আমার হয়তো এই প্রশ্নটা করা ঠিক হয়নি। আশা করি আপনি নিজ গুনে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন।

    উত্তরমুছুন
  4. আপনি কোন ধৃষ্টতা দেখাননি তাই দয়া করে একথা বার বার উল্লেখ করবেন না। আপনি সাবলীল ভাবে তাই বলতে চেয়েছেন যেটি আপনার কাছে গুরুত্ত্বপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। আমি চেষ্টা করবো আমার কর্ম পদ্ধতিকে আরও উন্নত করবার, যাতে আপনার মতো আরও মানুষ যাঁদের কারণে এই বিষয়টি আজও গুরুত্ত্ব পাচ্ছে তাঁদের যথাযথ ভাবে সহায়তা করতে পারি। অনেক ধন্যবাদ।

    উত্তরমুছুন