পোস্ট বার দেখা হয়েছে
দুর্গা পুজোতে নিজেদের অন্ধকারে রাখেন অসুর পরিবার
কখনো ভেবে দেখেছেন অসুর বলে কোনো পরিবার থাকতে পারে? হাঁ অসুর বলে কিছু পরিবার পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খন্ড এর কিছু অঞ্চলে অসুর পরিবার এর কিছু মানুষ বাস করেন।
তারা এখনো দেবী অসুরকে বধ করা কে মেনে নিতে পারেনি।তারা এখনও দুর্গা পুজোতে ঘর অন্ধকার রাখে।যখন গোটা বাংলার মানুষ দেবী দুর্গার পুজোতে মেতে ওঠে তখনও ঘর অন্ধকার রাখে এই অসুর পরিবারের মানুষজন।তাদের ধারণা দেবী দুর্গা নাকি ছলনায় অসুরকে হত্যা করেছে।তাই তারা এখনও পুজোতে নীরবে থাকেন তারা।
একটি দুটি নয়,এমন 'অসুর' পরিবারএর সংখ্যাটা কয়েক হাজার। ১৯৯১ সালের আদমসুমারি অনুসারে এরাজ্যে অসুর বংশের সদস্যদের সংখ্যা ১০ হাজারের কিছু বেশী।
মগধ' সাম্রাজ্যে তারা সেই কাজ করলেও, কালের বিবর্তনে এখন আর তাঁরা তা করেন না। উনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে ভারতে ব্রিটিশ শাসনকালে বিভিন্ন উপজাতিভুক্ত মানুষদের চা-বাগানের কাজে লাগানো হয়। সেই সময়ই অসুরদের অনেকে সেই কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। তবে, আগের থেকে পরিস্থিতি অনেকটাই পাল্টেছে। বর্তমানে অসুর বংশের কেউ কেউ নিজেদেরকে শিক্ষার আলোয় নিয়ে আসছেন।
-------------
তথ্যসূত্র : সংগৃহীত
1 মন্তব্যসমূহ
উত্তরমুছুনসত্যি অবাক লাগে বিচিত্র ভারত বর্ষের বিচিত্র রীতি ৷ একজায়গায় দশমীতে অসুর পূজো হচ্ছে ৷ আবার এই দশেরাতেই উত্তর ভারতে রাবনের কুশপুতুল পোড়ানো হচ্ছে