পোস্ট বার দেখা হয়েছে
মতামত : গীতা ভট্টাচার্য
ভীষণ ভাবেই পিছিয়ে পরেছে।
প্রথমত এখন কার শিশুদের বাংলা বর্ণ মালারই
জ্ঞান নেই।
আজকের মায়েদের কাছে বাংলা ভাষা টাই একটু
নিচু মানের ।
তবে শিশুদের এই বাংলার প্রতি আগ্রহ হবে কি করে-?
এখন কার মায়েদের ভীষণ ভাবে উচিত বাংলা কে শেখানো।
নিজের মাতৃ ভাষার জ্ঞান থাকলে প্রতিটি ভাষার
শেখা সহজ সরল হয়। এই কথাটা অভিভাবকদের
বোঝা প্রয়োজন।
" শিশু সাহিত্যের প্রতি ভীষণ নজর দেওয়ার
নিশ্চয়ই প্রয়োজন। "
মতামত : শৈলেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী
আজও যদি আজও
রাজার মতো সাজো
বা নিজেকে ভাবো রাণী
কত্তো মজা কি জানি
আনি বানি জানিনা
বললে তো হয়না।
ঐ ইকির মিকির।
আর চাম় চিকির
চামে কাটে ছার
ছোঃ মজুমদার ।
ও ভাই কানাই
সামনে কি বলাই ?
পড়লো এসে রথ
বছরের বাঁধা গৎ।
জয় জগন্নাথ
বোন সুভদ্রার হাত
ধরে বলো দেখি
মজাদার হবে কি ?
হাঁউ মাউ কাঁউ
মানুষের গন্ধ পাঁউ
ভয় না শুধু মজা
সাড়ে বত্রিশ ভাজা
ছিল এই সেদিনও
কিছু না আর কোনো
কবি সাহিত্যিক
ভুলেও যে সেদিক
মাড়ান না আর ভাই ।
আলোচনার বস্তা
দামী কিংবা সস্তা
চলুক না নিত্য
তাতে শিশু-সাহিত্য
জাগুক পুনর্বার।
ঘুচুক অন্ধকার।
মতামত : মিনতি গোস্বামী
সাহিত্যের বিভিন্ন ধারার মধ্যে
শিশু সাহিত্য চর্চা ও একটি ধারা।
আমরা আমাদের ছোটবেলায় গ্রামে থাকতাম বলে
সন্দেশ শুকতারা পড়িনি. কিন্তু দিদিমা, ঠাকুমা, মামিমা, জেঠিমাদের কাছ থেকে মুখে মুখে শিশুতোষ ছড়া শুনেছি, আর সন্ধ্যের পর ভুতের গল্প, রাক্ষস খোক্ষসের গল্প, রাজপুত্র ও মন্ত্রীপুত্রর গল্প, ব্যাঙ্গমা ব্যাঙ্গমী গল্প শুনেছি। এসব শুনতে শুনতে একটা অদ্ভুত জগৎ আমাদের তৈরি হয়েছিল। যখন লেখাপড়া প্রাইমারির গণ্ডি ছাড়িয়েছে, শহরে এসেছি, তখন সুকুমার রায়,
শিবরাম চক্রবর্তী, নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায় হাতে পাই।
সঠিক অনুধাবন করলে দেখতে পাই, শিশু সাহিত্য চৰ্চা তখনও হোতো, এখনো হয়.। কিন্তু যুগ পালটে গেছে। বড়দের মুখে শোনা ছড়া গল্পের চল এখন উঠে গেছে। তাই শিশুদের মধ্যে কল্পনার জগত গড়ে উঠছে না। তারা শিশু সাহিত্যে আকৃষ্ট হচ্ছেনা।
অতিমারির সময় থেকে শুরু হয়েছে অনলাইনে
ক্লাস। প্রাইভেট স্কুলের শিশুদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়েছে মোবাইল। তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রতিযোগিতা। তাদের জীবনে কল্পনার স্থান নেই.। বইমেলায় গিয়ে তাদের হাতে ছড়ার বা
গল্পের বই এর বদলে, কিভাবে লেখা পড়ায়
মেডিটেশন হয়, নম্বর বাড়ে, সেসব বই ধরিয়ে দেওয়া হয়।
বেশ কিছুদিন ধরে নিখিল ভারত শিশুসাহিত্যের উদ্যোগে জেলায় জেলায় ছড়া ও গল্পের বই,
এছাড়া বছরে একবার কলকাতা থেকে পশ্চিমবঙ্গের সব জেলার শিশুসাহিত্যিকদের
ছড়া ও গল্প নিয়ে আলোর ফুলকি প্রকাশিত হয়।
এরাজ্যেই অজস্র ছড়ার কাগজ ও বই প্রতি বছর বের হয়। কিন্তু সে সব ছোটরা পড়ে কম।
অগত্যা যারা লেখেন, তারাই পাঠক হয়ে যায়।
সবশেষে বলতে পারি, শিশুদের অভিভাবকরা
যতদিন শিশুকে এই শিশুর জগতে প্রবেশ করাতে না পারবে, ততদিন শিশুসাহিত্য অবহেলিতই হবে।
ফলে শিশু সাহিত্যিকরা হতাশ হয়ে একদিন এই চৰ্চাই হয়তো একদিন পুরোপুরি বন্ধ করে দেবে।
মতামত : অমল ব্যানার্জী
বর্তমান সাহিত্য ধারায় শিশু সাহিত্য চর্চা:-
সুন্দর বিষয়, এর অনেক গুলি আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।
1. বাস্তব জীবনে কল্পনার জগতে শিশু মনের বিচরণ- এর থেকেই শিশু সাহিত্যের জন্ম।
আমরা যদি উপেন্দ্রকিশোর, সুকুমার রায়, লীলা মজুমদার থেকে ব্যঙ্গমা ব্যাঙ্গমী সহ হ্যারি পটার অব্দি আলোচনা করি তাতে এটি অত্যন্ত লক্ষণীয়।
2. আজকের শিশু মনোবিজ্ঞান বলছে শৈশবের সময়ের পরিধি কমতে কমতে তলানিতে ঠেকেছে।
কেন?
a) নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি - মা বাবা দু জনেই কর্ম রত/ একজন কর্মরত নন তবুও স্বভাবতই ঠাকুরদা বা ঠাকুমার কোন রোল নেই। ঠাকুরমার ঝুলি অনুপস্থিত।
b) ক্রেচ আর আয়ার সংসারে পরিবেষ্টিত শিশু মন।
c) সাড়ে তিন চার বছর বয়সে বইয়ের পাহাড় পিঠে নিয়ে জীবন যাত্রা।
d) সবাইকে ক্লাসে প্রথম হতে হবে তার প্রতিযোগিতা কখন যে শৈশবটাকে গ্রাস করে নেয়
কেউ টের পাওয়ার আগেই শেষ হয়ে যায়।
d) বয়সের তুলনায় কখন যে বিজ্ঞ হয়ে যায় তা টের পাওয়া যায় না।
e) শিশু কোথায় বা সাহিত্য কোথায় ?
f) শারীরিক খেলাধুলার অবকাশ শেষ হয়ে যায় মা বাবার চাপে।
g) মোবাইল এ গেম খেলতে খেলতে শৈশব থেকে কৈশোর হারিয়ে যায়।
h) আঠার বছর বয়স বড় কঠিন- বিদ্রোহ বিপ্লব শ্লোগান ইস্তাহার এই আঠারই সফল করে নিজের রক্ত দিয়ে।
i) আজকের সময়ের পরিস্থিতিতে তার প্রয়োজন নিতান্তই কম।
j) এই আঠার, নিউক্লিয়ার ফ্যামিলির দৌলতে আত্মকেন্দ্রিক, সাসটেনেবল ক্যাপাসিটি কম,
k) এর পর কম্পিটিশন, মা বাপের হাই এম্বিসিয়ান এবং পরিনতি ফ্রাসটেশন।
তা হলে দেখা যাচ্ছে শৈশব ও শিশু সাহিত্য যেন কর্পূরের মতো উড়ে যাচ্ছে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা শিশুর শৈশবকে ছোট করে দিচ্ছে কি না তার পর্যালোচনার অবকাশ থাকা প্রয়োজন।
আর প্রয়োজন সামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়নে শিশু মন সচেতনতা ও তার প্রয়োগ।
মতামত : শংকর ব্রক্ষ্ম
সময় উপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের অবতারণা করে, আমাদের ভাবিত করে তুলতে পেরেছো বলে।
শিশুদের উপযোগী সাহিত্যকে শিশুসাহিত্য বলে। সাধারণত ছয় থেকে দশ বছর বয়সী শিশুদের মনস্তত্ত্ব বিবেচনায় রেখে এ সাহিত্য রচনা করা হয়। এই বয়সসীমার ছেলেমেয়েদের শিক্ষামূলক অথচ মনোরঞ্জক গল্প, ছড়া, কবিতা, উপন্যাস ইত্যাদিকেই সাধারণভাবে শিশুসাহিত্য বলে।
আজকাল কতটুকু সময় আমরা দিতে পারছি , এই বয়সের শিশুদের জন্য। কতটুকু তাদের মনের আশা আকাঙ্খার কথা জানতে পারছি। আমাদের এই দ্রুতগামী জীবনর শিশুরাও তেমন মনোবিকাশের সুযোগ পাচ্ছে না। তারাও যেন আমাদের মতো যন্ত্র হয়ে উঠছে এক-একটা। সকালে উঠে স্কুল, তারপর বাড়িতে হোমটাক্ম, তার উপর আছে নাচ গানের ক্লাস করা। কেউ কেউ আজকাল ক্যারাটে জুডোও শেখে, দেখতে পাই। তারপর যেটুকু অবসর পায় , তাও ভিডিও গেম খেলে কাটায় তারা। কোথায় তাদের এতো সময় যে শিশু সাহিত্য পাঠে মনোযোগ দেবে?
আর কারাই বা তাদের শিশু সাহিত্য পাঠে উৎসাহ দিচ্ছে? আগেকার দিনের ঠাকুমা ঠাকুর্দার মতো মানুষেরা ঠাকুমার ঝুলি, ঠাকুর্দার ঝুলে খুলে বসত তাদের সামনে, তাদের কল্পনার রাজ্যের বিস্তার ঘটাতে। এখন আর কেউ বসেন না । ফলে এখন তারা একটু অবসর সময় পেলে কমিকস পড়ে, দুধের স্বাদ ঘোলে মেটায়। শিশুসাহিত্য হারিয়ে যেতে বসেছে।
কেউ আর এখন দক্ষিণারঞ্জন, উপেন্দ্রকিশোর, সুকুমার রায় কিংবা যোগীন্দ্রনাথ সরকারকে খোঁজে না। বিদ্যাসাগরের কথামালার কথা কজন শিশু আর জানে? জানে না, কারণ আমরা তাদের জানাই না। এ'দায় মোটেও শিশুদের নয়, এ'দায় আমাদের, শিশুসাহিত্য,ছড়া এসব পড়ার জন্য তাদের উৎসাহিত করি কি? না করি না। এ'দায় আমরা কিছুকেই এড়িয়ে যেতে পারি না।
শিশু সাহিত্যের তেমন পাঠক না থাকায়, লেখকরাও সেরকম লেখায় খুব একটা উৎসাহ বোধ করেন বলে আমার মনে হয় না।
তবে কিশোর সাহিত্য কেউ কেউ লিখছেন, মাঝে মাঝে চোখে পড়ে। তবে শিশুসাহিত্য অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে খুঁজে দেখতে হয়, এটা বড় আপসোসের কথা বইকি !
মতামত : জয়ীতা চক্রবর্তী আচার্য
খুব সুন্দর এবং খুব ই গুরুত্বপূর্ণ, আজকের আলোচনার বিষয় টি।।
একটি শিশুকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তার শারীরিক বৃদ্ধির পাশাপাশি মানসিক বৃদ্ধির প্রয়োজন
আজকাল কম্পিউটার গেম, কার্টুন বা টিভি দেখায় শিশুরা জড়িয়ে যাচ্ছে,, অনলাইন আসক্তিতে। স্কুল থেকে ফিরেই টিভির রিমোট নিয়ে বসে পড়ে। টম অ্যান্ড জেরি, মিকি মাউস, ডিজনিসহ তার পছন্দের তালিকা অনেক দীর্ঘ।
ফলে শিশুরা নানাভাবেই বিকৃত মানসিকতার শিকার হয়, মানসিক রোগ বাড়ছে শিশুদের মধ্যে।।
আগেকার দিনে ঠাকুমা, দাদু, দিদাদের মুখে রূপকথার গল্প শুনতে পেত, কিন্তু এখন সে সব অতীত।
অভিভাবক হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করতে হবে আপনাকেই।
বই পড়ার জন্য প্রথম প্রয়োজন অভ্যাস।
ছোট থেকে বাচচাকে বইয়ের প্রতি আগ্রহ সেটা তৈরি করতে হবে, বই পড়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই,
বই মানুষের জীবনের নিত্য সঙ্গী, বই মানুষের মনের খোরাক জোগায়,
বই পড়ার ব্যাপারে তাদের উৎসাহিত করা। নতুন বই সংগ্রহ করে দেয়া, ভাল ভাল বই কিনে দেওয়া , অভিভাবকদেরকেই এ দায়িত্বটা নিতে হবে। এভাবেই পুস্তকের সঙ্গে শিশুর ঘটবে পরিচয় ও ভালোবাসা।
শৈশব ও কৈশোরে ছেলে মেয়েদের বই পড়ার দিকে আগ্রহী করে তোলা প্রয়োজন, কারন
সেই সময় ওদের জানবার আগ্রহ থাকে সব চাইতে তীব্র, জানবার অনুসন্ধান থেকে পাঠাভ্যাসের আগ্রহ বাড়ে।
গল্পের বই পড়ার অভ্যাসে শিশুর মনের ভাব প্রকাশের ক্ষমতা বাড়ে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পায় শিশুর বুদ্ধিমত্তা।
সবশেষে বলি শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলতে,বই পাঠের অভ্যাস খুব প্রয়োজনীয়।
মতামত : মলয় দাস
প্রথমেই বলতে হয় বিষয়টি খুব সুন্দর ও প্রয়োজনীয় তাই কিছু লেখার মাধ্যমে নিজস্ব মতামত তুলে ধরার চেষ্টা করছি।প্রথমত বিশেষ কিছু শিশু সাহিত্যিকও ওনাদের সৃষ্টিকে বলতে হবে যেমন উপেন্দ্রকিশোরের টুনটুনির বই,আলোর ফুলকি
সুকুমার রায়ের আবোলতাবোল,দক্ষিণারঞ্জন রায়ের ঠাকুরমার ঝুলি,ঈশ্বর চন্দ্রের কথামালা,যোগিন্দ্র নাথ সরকারের হাসিরাশি,এছাড়াও লীলা মজুদার,সত্যজিৎ রায় ইত্যাদি বিখ্যাত লেখকরা এসেছিলেন শিশু সাহিত্যকে শিশুর মনোজগতে সহজেই বিচরণ করেছেন।বা কিছু বিদেশী সাহিত্যও আছে হ্যারী পটারের মতো।এছাড়াও একটু কিশোর সাহিত্যকে ছুঁয়ে গেলে চাঁদমামা,আনন্দমেলা,শুকতারা,হাঁদাভোঁদা,বাঁটুল দি গ্রেট ও রূপকথার রাজ্য ব্যঙ্গমা ব্যঙ্গমী,নীলকমল লালকমল অনেক উদাহরণ দেওয়া যায় যা তৎকালীন শিশুদের মনের গভীর জায়গা করে নিয়েছিল।কিন্তু বতর্মান সময় একটু ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত শিশু থেকে কিশোর পযর্ন্ত আলোচনায় থেকেই বলা যায় তাদের প্রতিযোগিতার শিক্ষার জগত ও অন্যান্য indoor outdoor games তাদের বই পড়ে কল্পনা রূপকথার জগতকে সমৃদ্ধ করার সময়াভাব তার বদলে টেলিভিশন ও মোবাইলের বিভিন্ন কার্টুন মনোরঞ্জনের জায়গা দখল করে নিয়েছে।যারা সাহিত্য জগতে বিচরণ করছেন তাঁদের মধ্যেও সেই মানের শিশু সাহিত্যকে নিয়ে বিশেষ বই বা সিনেমা নেই যা শিশু কিশোর মনে কল্পনার জগতকে আলোড়িত করবে।এছাড়া শিশু কিশোর রাও যেভাবে একক সন্তান হিসাবে মানুষ হচ্ছে তাদের মধ্যে সেই যৌথ বোধের অভাব হয়ে যাচ্ছে তাই সুকান্তের মতো করে আর বলতে পারিনা আমরা সমস্ত জঞ্জাল সরিয়ে শিশুর বাসযোগ্য করে যাব এ পৃথিবী।এতো হিংসা এতো সামাজিক অসুস্থতা শিশু কিশোররা দেখছে খবর সিনেমা সিরিয়াল বা সামাজিক জীবনে যে তাদের চিন্তা ভাবনা বড়ো তাড়াতাড়ি শৈশব থেকে matured করে দিচ্ছে।তাই বলতেই হয় এই প্রতিযোগিতামূলক ও আত্মকেন্দ্রিকময় জীবনে শিশু সাহিত্য আর শিশু কিশোরদের আকৃষ্ট করতে পারছে না যতোটা না মোবাইল কম্পিউটার শিশু মনে স্থান নিয়েছে।
মতামত : গঙ্গোত্রী চ্যাটার্জী
প্রথমেই বলবো ঠাকুমা দিদাদের tv te সিরিয়াল না দেখে শিশুদের বই পড়ে গল্প শোনাতে হবে আর পড়ার কায়দায় মাঝখানে থেমে যেতে হবে যাতে ওদের আগ্রহ বাড়বে---ঘরের tv মোবাইলের আকর্ষণ থেকে দূরে রাখতে হবে এজন্য বাড়ির প্রতি member ke mobile ব্যবহার কম করে ওদের সঙ্গ দেওয়া ভীষণ জরুরি----এই ভাবে বইয়ে আকৃষ্ট হলে এরপর সাহিত্যে আবার nonse rhyms সুকুমার রায়ের ধাঁচে এছাড়া শিবরাম চক্রবর্তী, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এদের মত করে সাম্প্রতিক কালের লেখক লেখিকার শিশু সাহিত্য লেখা দরকার----আর একটা বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় -এর চাঁদের পাহাড়ের ধাঁচে অভিযান রহস্যের গল্প ভীষণ দরকার আবার দরকার adventure মূলক গল্প যা ছোট্ট মনকে আকৃষ্ট করবে---সন্দেশ শুকতারার মতো ম্যাগাজিন---- এই সব কিছু থেকে শিশুরা বঞ্চিত তাই বহুল পরিমাণে এই ধরণের বই দরকার যার ফলে বর্তমানে সাহিত্য চর্চা ধারায় শিশু সাহিত্য পিছিয়ে পড়ছে---- ডিজিটাল দুনিয়া শিশুর শৈশব গ্রাস করছে প্রায় পরিপূর্ণ ভাবে তাই দরকার বহুল পরিমাণে লেখক লেখিকার শিশু সাহিত্য লেখার জন্য আবারো বেশি কলম ধরা---বিষয়েও বৈচিত্র দরকার Hari Potter -er moto lekha আরো চাই ।বর্তমানকে স্বীকার করে ফ্যান্টাসি গল্প কবিতা লেখা দরকার---- শেষে বলবো বাংলা ভাষাকে ভালোবাসতে শেখাতে হবে একজন শিশুর হাতেখড়ির দিন থেকে।
1 মন্তব্যসমূহ
প্রত্যেকটি লেখার মধ্যে অনেক material রয়েছে। সেগুলোর একটা compojit factor বানিয়ে শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সম্পাদক মহাশয়কে অনুরোধ রইল।
উত্তরমুছুন